-
বাংলাদেশি টাকা (BDT) ডলারের বিপরীতে চাপের মধ্যে রয়েছে। বর্তমানে ১ ডলার = ১১৮–১২০ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হচ্ছে।
-
মূল্যস্ফীতি এখনও উচ্চ পর্যায়ে, যার প্রধান কারণ:
-
বৈশ্বিক পণ্যের উচ্চ মূল্য
-
জ্বালানি ও খাদ্য আমদানির উপর নির্ভরতা
-
টাকার অবমূল্যায়ন
-
📈 অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস
-
২০২৪–২৫ অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধি অনুমান করা হচ্ছে ৫.৬% থেকে ৬% এর মধ্যে, যা পূর্বের তুলনায় কিছুটা কম:
-
বৈশ্বিক মন্দা
-
মূল্যস্ফীতি ও উচ্চ সুদের হার
-
পোশাক রপ্তানিতে মন্দাভাব
-
🏗️ আইএমএফ ঋণ কর্মসূচি
-
৪.৭ বিলিয়ন ডলারের আইএমএফ ঋণ প্যাকেজের আওতায় বাংলাদেশ কাঠামোগত সংস্কারে এগোচ্ছে:
-
কর ব্যবস্থা সংস্কার
-
বৈদেশিক মুদ্রার একক বিনিময় হার বাস্তবায়ন
-
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি হ্রাস
-
👷 রেমিট্যান্স ও রপ্তানি
-
রেমিট্যান্স প্রবাহ এখনও শক্তিশালী, প্রতি মাসে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার আসছে।
-
পোশাক খাত কিছুটা চাপে, ভিয়েতনাম ও পাকিস্তানের সাথে প্রতিযোগিতা বাড়ছে। তবে ইউরোপীয় বাজার স্থিতিশীল রয়েছে।
-
সরকার আইটি, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং চামড়াজাত পণ্যে রপ্তানি বৈচিত্র্য আনতে কাজ করছে।
💡 বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত
-
বিদ্যুৎ ঘাটতি কিছুটা কমেছে, এলএনজি আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় শিল্প খাতে প্রভাব রয়েছে।
-
নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প চালু আছে, তবে বাস্তবায়নে কিছু বিলম্ব দেখা যাচ্ছে।